• আপডেট টাইম : 12/03/2024 11:27 PM
  • 43 বার পঠিত
  • শরীফুল ইসলাম,কুষ্টিয়া
  • sramikawaz.com

অভিশ্রতি শাস্ত্রী না বৃষ্টি খাতুন সে জটিলতা নিরসন হয়ে অবশেষে ১১দিন পর তার মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হলে পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়েছে। তবে বৃষ্টি খাতুনের মৃত্যুর শোকে বাবা-মা সহ পরিবারের সদস্যরা এখনও বাকরুদ্ধ রয়েছে।
শিশুকাল থেকে শৈসব-কৈশর ও তারুণ্যের কিছু সময় যে গ্রামে কেটেছে, সেই গ্রামেই অবশেষে আইনি জটিলতা কাটিয়ে ১১দির পর বৃষ্টি খাতুনের কফিন বন্দি মরদেহ সোমবার রাত সাড়ে ৮টায় পেঁছালে সেখানে ভিড় করে অসংখ্য মানুষ। তারা ভেঙ্গে পড়েন কান্নায়। রাত ১০টায় কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার বেতবাড়ীয়া ইউনিয়নের বনগ্রাম পশ্চিমপাড়ায় নিজ বাড়ির আঙিনায় পারিবারিক কবরস্থানে চিরনিদ্রায় সমাহিত করা হয়। শুধুমাত্র নামের কারনে ১১দিন পর বৃষ্টি খাতুনের দাফন নিয়ে পরিবারের রয়েছে চরম অসন্তোষ্টি। বৃষ্টি খাতুনের বাবা শাবলুল আলম সবুজ সহ পরিবারের লোকজন সুষ্ঠ তদন্ত করে ন্যায় বিচার দাবি করেন।
বৃষ্টি খাতুনের মরদেহ পরিবারের কাছে ফেরত নিতে স্থানীয় প্রশাসনও ছিলেন তৎপর। করেছেন সবধরণের সহায়তা করেছেন বলে জানিয়েছেন খোকসা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইরুফা সুলতানা।
নামের জটিলতা কাটিয়ে নিজ বাড়িতে ফিরেছে বৃষ্টি। তবে নিথর দেহ নিয়ে। নাম নিয়ে মরদেহ টানা হেচড়া যেন আর হয় এমন দাবি বৃষ্টির জানাযায় অংশ নেওয়া সকলের।
২৯ ফেব্রয়ারি ঢাকার বেইলি রোডে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে তরুন সাংবাদিক বৃষ্টির মৃত্যু হয়েছে। তার পরিচয় নিয়ে সৃষ্টি হয় জটিলতা।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...